লোকটির নাম ফয়েজ আহমেদ, কুয়েত প্রবাসী। সেখানে এসির কাজ করেন, পেশাগত কারণে তার ভারী জিনিষ তুলতে হয়, এবং 12 থেকে 14 ঘন্টা কাজ করতে হয়। এই হাঢ়ভাঙ্গা খাটুনির মধ্যে হঠাৎ তিনি টের পান তার কোমর ব্যথা হচ্ছে, আর কোন কিছু তুলতে পারছেনা।
এমন অবস্থায় কুয়েতের হাসপাতালে দেখালে সেখানে ব্যথার ঔষধ দেয়, ব্যথার ঔষধ খেলে ভাল থাকে কিন্তু ঔষধ ছেড়ে দিলে আবার ব্যথা বেড়ে যায়। এভাবে 7 মাস চিকিৎসা থাকার পর তার ডান পা অবশ হতে শুরু করে, সে আবার হাসপাতালে গেলে MRI রিপোর্টে L4 – L5 ডিক্সে ক্ষয় জণিত সমস্যা বলে ফিজিওথেরাপী দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
কিন্তু একমাস থেরাপী নেওয়ার পরেও কোন উপকার না হওয়ায় ফয়েজ হতাশ হয়ে পরেন।
এরই মধ্যে একজন বাংলাদেশি যে, তার মায়ের চিকিৎসা আমার কাছে আকুপ্রেসার করিয়ে মায়ের সুস্থতা কথা বলেন। ফয়েজ সেই কথা শুনে কুয়েত থেকে ছুটি নিয়ে আমার কাছে আসেন।
অশেষ রহমত যে ফয়েজ আহমেদ 7 দিন আকুপ্রেসার থেরাপী ও পরামর্শে নিয়ে কোমড় ব্যথা এবং পায়ের অবশতা দূর হয়ে যায়।
ফয়েজ আহমেদ প্রকৃতিক চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ্যতার প্রথম ধাপ পার করলেন। আগামী দিনগুলি প্রকৃতির সাথে থাকলে তিনি আর এই কোমড় জণিত সমস্যায় পরবে না।
তিনি সুস্থ্যতা নিয়ে বাড়িতে ছুটি কাটাচ্ছেন।