তুলসী
তুলসীতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ফাংগাল উপাদান রয়েছে। এগুলো রক্ত পরিশুদ্ধ করে। বিপাকক্রিয়ার সুষ্ঠুতায় এর ভূমিকা চমকপ্রদ। এ গাছের ফাইটোকেমিক্যাল বয়সের কারণে দেহের ক্ষয় নিরাময় করে। এমনকি দেহে ইনসুলিন উৎপাদনের মাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে রক্তে চিনির পরিমাণ কমিয়ে দেয়।
এই জাদুকরী গাছের অন্যান্য কিছু গুণ:
- পানিতে তুলসী পাতার সঙ্গে এলাচ ফুটিয়ে পান করলে নিমিষেই জ্বর চলে যায়।
- মানবদেহের যেকোনো ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধে তুলসীর পাতা অনন্য। এতে রয়েছে জীবাণুনাশক ও সংক্রমণ শক্তিনাশক উপাদান।
- ব্রংকাইটিস, অ্যাজমা, ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং ঠান্ডা-সর্দিতে তুলসী পাতার সঙ্গে মধু ও আদার মিশ্রণ দারুণ কাজ করে।
- খালি পেটে তুলসীর পাতা খেলে কিডনির পাথর দূর হয়।
- তুলসীর পাতায় তৈরি হালকা গরম জুস পাকস্থলীর প্রদাহ নিরাময় করে।
- মুখের দুর্গন্ধ, দাঁতের ক্ষয়সহ অন্যান্য দন্ত চিকিৎসায় তুলসী অতুলনীয়।
- পুঁজযুক্ত ¯্রাবের চিকিৎসায়ও তুলসী ব্যবহৃত হয়।
- রাতকানা রোগ সারাতে প্রাচীনকাল থেকে তুলসীর ব্যবহার প্রচলিত।
- দেহ থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করে তুলসী।
- বহু বিশেষজ্ঞের দাবি, ক্যান্সারের বিরুদ্ধেও তুলসী ভালো ফল দিতে পারে।
দুটি রেসিপি
- ১২-১৫টি তুলসী পাতা ও ডাটা এবং এক চামচের চার ভাগের এক ভাগ এলাচ গুঁড়ো তিন কাপ পানিতে ১০ মিনিট ধরে ফুটিয়ে নিন। সামান্য মধু এবং লেবুর রস মিশিয়ে উপভোগ করুন তুলসীর চা।
- তাছাড়া এমনিতেই এককাপ পানিতে ৫/৬টি তুলসি ডাটা চায়ের মত করে জ¦াল দিন, কিছুক্ষনের মধ্যে রং চলে আসলে মধু দিয়ে চায়ের মত খেতে পারেন।
তুলসী সংগ্রহ করতে এখনই যোগাযোগ করুন:
মোবাইল: ০১৭১০ ৯৩ ৫৫ ৪৪
ঠিকানা: ২৯, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ (তৃতীয় তলা), ঢাকা-১০০০, বাংলাদেশ।
